বিশেষ প্রতিনিধি
দেশজুড়ে বাড়ছে কিশোর অপরাধীর সংখ্যা। এ অপরাধীরা ডাকাতি, অপহরণ, হত্যা , ধর্ষণ, নারী নির্যাতন, মাদক ব্যবসা, অনলাইন প্রতারণা, ই-কমার্সের নামে প্রতারণা, ও অনলাইন জুয়ার মত ভয়ানক অপরাধে জড়িয়ে যাচ্ছে।
নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন-২০০০ (সংশোধিত ২০২০) অনুযায়ী, আমাদের দেশে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি ‘মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড’। এমন কঠোর আইন থাকা সত্ত্বেও রীতিমতো একের পর এক ধর্ষণের ঘটনা ঘটেই চলছে। দিন দিন ধর্ষণের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার অন্যতম কারণ হলো, আইনের সঠিক বাস্তবায়ন না হওয়া।
সারাদেশে বাড়ছে মব জাস্টিস বা উন্মত্ত জনতার বিচার। মব জাস্টিসের নামে যেটা ঘটছে সেটা ভয়াবহ। এটাকে বিচার বলতে চান না কেউ। বিচার একটি পজিটিভ শব্দ। যে বিচারের অর্থ হয়ে উঠেছে গণপিটুনি, অপমান, হত্যা কিংবা আইনের প্রতি অশ্রদ্ধা। এতে করে বাড়ছে সারা দেশে আতংক।
জাল জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে ২০ কোটি টাকার প্লট হাতিয়ে নিতে এসে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) হাতে ধরা পড়লেন নিবন্ধক অধিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মোহাম্মদ আব্দুল মান্নান।
দেশের স্বার্থ উপক্ষো করে ভারতের স্বার্থ হাসিলে আওয়ামীলীগ দেশের অন্যতম বৃহৎ পাইকারি কাপড়ের বাজার বাবুর হাট ধ্বংস করার জন্য বাইপাস নির্মাণ করার উদ্যেগ নিয়েছিলো। ভারতের এ স্বপ্ন বাস্তবায়ীত হলে এ অঞ্চলের শত শত কারখানা বন্ধ হয়ে যেতে পারে।
আওয়ামী সরকারে আমলে রাতারাতী ধনী হয়ে যান লক্ষিপুরের এক দম্পতি। গড়েন সম্পদের পাহাড়। এই দম্পত্তির কোম্পানির নাম ফাস্ট এস এস এন্টারপ্রাইজ প্রাইভেট লিমিটেড। কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক হলেন আবু সাদেক ও চেয়ারম্যান হয়েছেন তার প্রিয়তমা স্ত্রী হালিমা আইরীন।
নিবন্ধন পরিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নানের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, ক্ষমতার অপব্যবহার এবং জালজালিয়াতির সীমাহীন অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। জ্ঞাতআয়বহির্ভূত কোটি কোটি টাকার সম্পদ রয়েছে সাবেক এই সরকারি কর্মকর্তার।
রাজধানীতে সরকারের প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার বাড়ি বেদখলে পড়ে আছে। গত ৫০ বছরেও দখলমুক্ত করতে পারছে না কোনো সরকার। সরকার বদলের পাশাপাশি বাড়িগুলোর হাতবদল হলেও সরকারের হাতে আর ফিরে আসছে না।
আওয়ামী দুঃশাসনে বিচারহীনতার ঘৃণ্য শিকার স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের দুঃশাসনে বিচারহীনতায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলো তারা। ২৭তম বিসিএস ১ম ফলাফলে নিয়োগের জন্য সুপারিশ প্রাপ্ত হয়েছিল এই বঞ্চিতরা।